বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
নিউইয়র্ক -প্রথম আলো

ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির কাছে রাষ্ট্রদূত মুহিতের পরিচয়পত্র পেশ  

আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২৩, ১৩:৪১

ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেন রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। ছবি : সংগৃহীত জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির মহাসচিব মাইকেল ডব্লিউ লজের কাছে তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করেছেন। জ্যামাইকার রাজধানী কিংস্টনে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির সদর দপ্তরে ১৬ মার্চ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

পরিচয়পত্র পেশ করার পর রাষ্ট্রদূত মুহিত এবং মহাসচিব লজ একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে তারা বাংলাদেশ এবং ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ২০১৬ সালে অথরিটির অ্যাসেম্বলিতে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি এবং ২০২০ সালে কাউন্সিলে প্রেসিডেন্সির কথা উল্লেখ করে মহাসচিব ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির কাজে বাংলাদেশের অমূল্য অবদানের গভীর প্রশংসা করেন।

সুনীল অর্থনীতিকে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের এক নতুন দিগন্ত হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত মুহিত আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের সংরক্ষণ, বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা এবং যথাযথ ব্যবহারের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটির মধ্যে বর্ধিত সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ প্রেক্ষিতে মহাসচিব আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।

বাংলাদেশসহ ১৬৭টি রাষ্ট্র নিয়ে ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটি গঠিত। সংস্থাটি সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে আন্তর্জাতিক গভীর সমুদ্র তলদেশে খনিজ সম্পদ সংক্রান্ত সকল কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোলাহল ও বায়োস্কপের যৌথ উদ্যোগে শর্ট ফিল্মস ফেস্টিভ্যালের ঘোষণা

স্কটল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ

শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সাথে অপটিমিস্টসের সৌজন্য সাক্ষাৎ 

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ বাংলাদেশি নিহত

স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশ সোসাইটির আলোচনা ও দোয়া মাহফিল

বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত ১৭৫ জন

লাল-সবুজের ভালোবাসায় মাখানো স্বাধীনতা দিবস

 
 
সম্পাদক: ইব্রাহীম চৌধুরী | Editor: Ibrahim Chowdhury